Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অফিস সম্পর্কে

 

Dc‡Rjv wi‡mvm© ‡m›Uvi, ‡jvnvMvov, PÆMÖvg Gi Kg© m¤úv`‡bi mvwe©K wPÎ
(Overview of the Performance of the URC, Lohagara, Chattogram)
সাম্প্রতিক অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
 
সাম্প্রতিক বছর সমূহের (৩বছর) প্রধান অর্জন সমূহঃ
 
শিক্ষা একটি চলমান প্রক্রিয়া । প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা হলো সকল শিক্ষার মূলভিত্তি। প্রাথমিক শিক্ষার পরিমানগত মান বৃদ্ধি পেলেও গুনগত মান GLbI m‡šÍvRbK ch©v‡q †cŠu‡Qwb| cÖv_wgK wkÿvi ¸bMZ gvb বৃদ্ধি করতে হলে cÖ_‡g প্রয়োজন শিক্ষকM‡bi  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । ZviB ধারাবাহিকতা উপজেলা রিসোর্স সেন্টার cÖv_wgK we`¨vj‡qi শিক্ষকগণের পেশাগত `ÿZv বৃদ্ধি জন্য বিভিন্ন প্রকার প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে। গত 3 বছরে অত্র উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে  cÖwkÿY cÖ`vb Kiv n‡q‡Q wb‡¤§ Dc¯’vcb Kiv nj:
01| welqwfwËK evsjv cÖwkÿY = 265 Rb|
02| welqwfwËK Bs‡iwR cÖwkÿY = 240 Rb|
03| welqwfwËK MwYZ cÖwkÿY = 150 Rb|
04| welqwfwËK evsjv‡`k I wek¦cwiPq cÖwkÿY = 300 Rb|
05| welqwfwËK cÖv_wgK weÁvb cÖwkÿY = 300 Rb|
06| kvixwiK wkÿv = 90  Rb|
07| Pviæ I KviæKjv wel‡q cÖwkÿY = 30 Rb|
08| msMxZ = 260 Rb|
09| cÖvK-cÖv_wgK wkÿv welqK cÖwkÿY = 100 Rb|
10| cÖavb wkÿKM‡Yi wkÿvµg we¯ÍiY welqK cÖwkÿY = 80 Rb|
11| cÖavb wkÿKM‡Yi wjWviwkc cÖwkÿY| = 50 Rb|
12| cÖavb wkÿK‡`i GKv‡WwgK ZË¡veavb welqK cÖwkÿY| ---
13| Pvwn`vwfwËK mve K¬v÷vi cÖwkÿY = 90 Rb|
14| Teachers Support Network (TSN) through Lesson Study welqK cÖwkÿY| ---
15| Competency based items development, marking and test administration welqK cÖwkÿY = 600 Rb|
16| BbWvKkb = 60 Rb|
17 BwmGj = ---
 
সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ সমূহ:
 
Dc‡Rjv wi‡mvm© †m›Uvi n‡Z wewfbœ wel‡q welqwfwËK cÖwkÿY cÖ`vb Kiv nq| cÖ‡Z¨K wel‡q cÖwZ we`¨vjq †_‡K 2 Rb K‡i wkÿK cÖwkÿY †`qv cÖ‡qvRb| GLb ch©šÍ cÖ‡Z¨K wel‡q `yBRb K‡i wkÿK‡K cÖwkÿY †`qv hvqwb| AÎ Dc‡Rjvq 245wU cÖv_wgK we`¨vj‡q cÖvq 1444 wkÿK Kg©iZ| cÖ‡Z¨K wel‡q AÎ Dc‡Rjvq cÖwZ we`¨vjq †_‡K 2 Rb wn‡m‡e cÖwZ wel‡q 490 Rb wkÿK cÖwkÿY cvIqvi K_v _vK‡jI Av‡`Š m¤¢e nqwb| wkÿKMY cÖwkÿY MÖnY Ki‡jI ev¯Í‡e cÖ‡qv‡Mi NvUwZ i‡q‡Q| hvi Rb¨ `vqx `ye©j gwbUwis e¨e¯’v, wkÿKM‡Yi gvbwlK Ae¯’vi cwieZ©b bv nIqv Ges AvšÍwiKZvi NvUwZ _vKv| wkÿK †Wcy‡Uk‡bi `vwqZ¡ Dc‡Rjv wkÿv Awd‡m _vKvi Kvi‡Y mgqgZ †Wcy‡Ukb cvIqv KóKi nq Ges cÖvqB GKB wkÿK‡K wewfbœ wel‡q cÖwkÿY cÖ`vb Kiv nq d‡j cÖwkÿ‡Yi ¸bMZ gvb wVK _v‡K bv| AwawKš‘ 2019-20 A_© eQ‡i AÎ Dc‡Rjvq cÖvq 100Rb bZzb wkÿK ‡hvM`vb K‡i‡Q wKš‘ gnvgvwi K‡ivbv fvBiv‡mi Kvi‡Y Zv‡`i‡K cÖwkÿY †`Iqv m¤¢e nqwb| GB cÖwZKzj cwiw¯’wZi Kvi‡Y 2019-20 A_©eQ‡i cÖPzi A_© †diZ †bIqv nq|
 
 
 
 
 
 
 
GQvovI Av‡iv †h mKj P¨v‡jÄ i‡q‡Q-
 
# BDAviwm‡Z cÖv_©Yv Kÿ bv _vKv|
# `~‡ii cÖwkÿYv_x©‡`i _vKvi Rb¨ AvevwmK e¨e¯’v bv _vKv|
# BDAviwm feb  †`qvjmn cy‡iv feb UvBjm& bv Kiv|
# cÖwkÿ‡Yi Riæix cÖ‡qvRbxq Z_¨cÎ mieivn Kivi Rb¨ d‡UvKwcqvi †gwkb bv _vKv|
# cÖwkÿYv_x©‡`i †gvUi mvB‡Kj ivLvi Rb¨ †kW bv _vKv|
# BDAviwmi cÖwkÿY Kÿ AvaywbKvqb Kiv|
# BDAviwm‡Z GKvwaK cÖwkÿY Kÿ bv _vKv|
 
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
wkÿvi ¸bMZ gvb e„w× Ki‡Z n‡j cÖ_‡g cÖ‡qvRb wkÿKM‡Yi ¸YMZ gvb e„w× Kiv| fwel¨‡Z cÖwZ wel‡q cÖ‡Z¨K we`¨vjq n‡Z `yBRb K‡i wkÿK cÖwkÿY cÖ`vb Kiv cÖ‡qvRb| gvbm¤§Z cÖv_wgK wkÿv wbwðZ Kivi Rb¨ mKj wkÿKMY‡K AvšÍwiKZvi mv‡_ †kÖYx K‡ÿ cÖwkÿY jä Ávb cÖ‡qvM Ki‡Z n‡e Ges gwbUwis e¨e¯’v †Rvo`vi Ki‡Z n‡e|  ¯’vbxq cÖwkÿ‡Yi †ÿ‡Î †Wcy‡Uk‡bi `vwqZ¡ BDAviwm‡K cÖ`vb Kiv †h‡Z cv‡i|
২০20- 2021 অর্থ বছরের  প্রধান অর্জন সমূহ:
• cÖvq 45Rb bewbhy³ mnKvix wkÿK‡`i AbjvB‡bi gva¨‡g BbWvKkb cÖwkÿY  Gi AvIZvq Avbv| 
• wewfbœ RvZxq w`em h_v‡hvM¨ gh©v`vi mv‡_ D`hvcb |
• mKj cÖwkÿ‡Y gvwëwgwWqv cÖ‡R±i e¨envi|
• cÖv_wgK wkÿv cÖwkÿY I cwi`k©b e¨e¯’vq Z_¨ I ‡hvMv‡hvM cÖhyw³i e¨envi| 
• cwi`k©b I GKv‡WwgK mycviwfkb Kvh©µg djcÖmy I †Rvi`vi Kiv|
 
2021-22 A_©eQ‡ii m¤¢ve¨ cÖavb AR©b mg~n:
gvbm¤§Z cÖv_wgK wkÿv wbwðZ Kivi Rb¨ hv cÖ‡qvRb wb‡¤œ Zv Dc¯’vcb Kiv n‡jv |
 †kÖYx K‡ÿ wWwRUvj Kb‡U›U e¨envi K‡i cvV`vb Kiv|
 cÖ‡Z¨K we`¨vj‡q j¨vcUc gvwëwgwWqv mieivn wbwðZ Kiv|
 Z_¨ I †hvMv‡hvM cÖhyw³i e¨envi|
 mwVK c×wZ I †KŠkj cÖ‡qvM K‡i cvV`vb Kiv|
 wkLb dj AR©b wbwðZ Kiv|
 wWwRUvj DcKiY e¨envi Kiv|
 BDAviwm-‡Z ICT j¨ve ¯’vcb Kiv|
 BDAviwm-i Rbej e„w× Kiv|
 BDAviwm feb EaŸ©gyLx m¤úªmviY Kiv| 
 AÎ Dc‡Rjvq bZzb †hvM`vbK…Z wkÿK‡`i cÖwkÿ‡Yi AvIZvq Avbv
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা
 
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম এর কর্ম সম্পাদনের সার্বিক চিত্র
(ঙাবৎারবি ড়ভ ঃযব চবৎভড়ৎসধহপব ড়ভ ঃযব টজঈ, খড়যধমধৎধ, ঈযধঃঃড়মৎধস)
সাম্প্রতকি র্অজন, চ্যালঞ্জে এবং ভবষ্যিৎ পরকিল্পনাঃ
 
সাম্প্রতকি বছর সমূহরে (৩বছর) প্রধান র্অজন সমূহঃ
 
শক্ষিা একটি চলমান প্রক্রয়িা । প্রাক-প্রাথমকি ও প্রাথমকি শক্ষিা হলো সকল শক্ষিার মূলভত্তি।ি প্রাথমকি শক্ষিার পরমিানগত মান বৃদ্ধি পলেওে গুনগত মান এখনও সন্তোজনক পর্যায়ে পৌঁছেনি। প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শক্ষিকগনের  গুনগতমান বৃদ্ধি করা । তারই ধারাবাহকিতা উপজলো রসর্িোস সন্টোর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শক্ষিকগণরে পশোগত দক্ষতা বৃদ্ধি জন্য বভিন্নি প্রকার প্রশক্ষিণরে আয়োজন করা হয়ছে।ে গত ৩ বছরে অত্র উপজলো রসর্িোস সন্টোর হতে বভিন্নি বষিয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে নিম্মে উপস্থাপন করা হল:
০১। বিষয়ভিত্তিক বাংলা প্রশিক্ষণ = ২৬৫ জন।
০২। বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি প্রশিক্ষণ = ২৪০ জন।
০৩। বিষয়ভিত্তিক গণিত প্রশিক্ষণ = ১৫০ জন।
০৪। বিষয়ভিত্তিক বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৫। বিষয়ভিত্তিক প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষণ = ৩০০ জন।
০৬। শারীরিক শিক্ষা = ৯০  জন।
০৭। চারু ও কারুকলা বিষয়ে প্রশিক্ষণ = ৩০ জন।
০৮। সংগীত = ২৬০ জন।
০৯। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ১০০ জন।
১০। প্রধান শিক্ষকগণের শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৮০ জন।
১১। প্রধান শিক্ষকগণের লিডারশিপ প্রশিক্ষণ। = ৫০ জন।
১২। প্রধান শিক্ষকদের একাডেমিক তত্ত্বাবধান বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৩। চাহিদাভিত্তিক সাব ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ = ৯০ জন।
১৪। ঞবধপযবৎং ঝঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ঘবঃড়িৎশ (ঞঝঘ) ঃযৎড়ঁময খবংংড়হ ঝঃঁফু বিষয়ক প্রশিক্ষণ। ---
১৫। ঈড়সঢ়বঃবহপু নধংবফ রঃবসং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ, সধৎশরহম ধহফ ঃবংঃ ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বিষয়ক প্রশিক্ষণ = ৬০০ জন।
১৬। ইনডাকশন = ৬০ জন।
১৭ ইসিএল = ---
 
সমস্যা ও চ্যালঞ্জে সমূহ:
 
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার হতে বিভিন্ন বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রত্যেক বিষয়ে প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত প্রত্যেক বিষয়ে দুইজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যায়নি। অত্র উপজেলায় ২৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৪৪৪ শিক্ষক কর্মরত। প্রত্যেক বিষয়ে অত্র উপজেলায় প্রতি বিদ্যালয় থেকে ২ জন হিসেবে প্রতি বিষয়ে ৪৯০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাওয়ার কথা থাকলেও আদৌ সম্ভব হয়নি। শিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও বাস্তবে প্রয়োগের ঘাটতি রয়েছে। যার জন্য দায়ী দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা, শিক্ষকগণের মানষিক অবস্থার পরিবর্তন না হওয়া এবং আন্তরিকতার ঘাটতি থাকা। শিক্ষক ডেপুটেশনের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসে থাকার কারণে সময়মত ডেপুটেশন পাওয়া কষ্টকর হয় এবং প্রায়ই একই শিক্ষককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের গুনগত মান ঠিক থাকে না। অধিকিন্তু ২০১৯-২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় প্রায় ১০০জন নতুন শিক্ষক যোগদান করেছে কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি। এই প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রচুর অর্থ ফেরত নেওয়া হয়।
 
 
 
 
 
 
 
এছাড়াও আরো যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে-
 
# ইউআরসিতে প্রার্থণা কক্ষ না থাকা।
# দূরের প্রশিক্ষণার্থীদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা না থাকা।
# ইউআরসি ভবন  দেয়ালসহ পুরো ভবন টাইলস্ না করা।
# প্রশিক্ষণের জরুরী প্রয়োজনীয় তথ্যপত্র সরবরাহ করার জন্য ফটোকপিয়ার মেশিন না থাকা।
# প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর সাইকেল রাখার জন্য শেড না থাকা।
# ইউআরসির প্রশিক্ষণ কক্ষ আধুনিকায়ন করা।
# ইউআরসিতে একাধিক প্রশিক্ষণ কক্ষ না থাকা।
 
ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে প্রয়োজন শিক্ষকগণের গুণগত মান বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে প্রতি বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয় হতে দুইজন করে শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষকগণকে আন্তরিকতার সাথে শ্রেণী কক্ষে প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে এবং মনিটরিং ব্যবস্থা জোড়দার করতে হবে।  স্থানীয় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ডেপুটেশনের দায়িত্ব ইউআরসিকে প্রদান করা যেতে পারে।
২০২০- ২০২১ র্অথ বছররে  প্রধান র্অজন সমূহ:
ক্স প্রায় ৪৫জন নবনিযুক্ত সহকারী শিক্ষকদের অনলাইনের মাধ্যমে ইনডাকশন প্রশিক্ষণ  এর আওতায় আনা। 
ক্স বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন ।
ক্স সকল প্রশিক্ষণে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার।
ক্স প্রাথমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। 
ক্স পরিদর্শন ও একাডেমিক সুপারভিশন কার্যক্রম ফলপ্রসু ও জোরদার করা।
 
২০২১-২২ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহ:
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যা প্রয়োজন নি¤েœ তা উপস্থাপন করা হলো ।
 শ্রেণী কক্ষে ডিজিটাল কনটেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান করা।
 প্রত্যেক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ মাল্টিমিডিয়া সরবরাহ নিশ্চিত করা।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
 সঠিক পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগ করে পাঠদান করা।
 শিখন ফল অর্জন নিশ্চিত করা।
 ডিজিটাল উপকরণ ব্যবহার করা।
 ইউআরসি-তে ওঈঞ ল্যাব স্থাপন করা।
 ইউআরসি-র জনবল বৃদ্ধি করা।
 ইউআরসি ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা। 
 অত্র উপজেলায় নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা